জোলাইবাড়ি, ১৬ ডিসেম্বর : ত্রিপুরা সরকার চাইছে কৃষকদের আয় দ্বিগুন করতে। রাজ্য সরকারের উদ্দেশ্যকে সফল করতে প্রতিনিয়ত কাজ করে যাচ্ছে জোলাইবাড়ি কৃষি দপ্তরের তত্বাবধায়ক শ্রীদাম দাস। আগষ্ট মাসের বন্যায় সারা রাজ্যের লোকজনেরা ক্ষতির সন্মুখিন হয়েছেন। এর মধ্যে জোলাইবাড়িতেও কৃষকরা ব্যাপক ক্ষতির মুখোমুখি হয়েছেন। জোলাইবাড়ির অধিকাংশ লোকজন কৃষিকাজের উপর নির্ভরশীল। বন্যার পরবর্তী সময় এলাকার কৃষকদের সার্বিক সহযোগীতায় কাজ করে চলেছেন জোলাইবাড়ি কৃষি দপ্তরে তত্বাবধায়ক শ্রীদাম দাস।
কৃষি দপ্তরের তত্বাবধায়ক ও কৃষি দপ্তরের সকল কর্মীদের অক্লান্ত প্রচেষ্টায় সারা রাজ্যের মধ্যে ধান উৎপাদনে বিশেষ স্থান অর্জন করেছেন জোলাইবাড়ির কৃষকরা। বন্যার পরবর্তী সময় কৃষকদের মনোবল যোগীয়ে হাইব্রীড ধানের বীজ দিয়ে কৃষকদের সার্বিক সহযোগীতা করেছে কৃষি দপ্তর। তাতে কৃষকরা ভালো পরিমানে ধান উৎপাদন করেছেন। কৃষকরা জানান, তাঁরা আশা করেননি এই পরিমানে ধান উৎপাদন হবে। সরকারি সহযোগীতায় ও জোলাইবাড়ি কৃষি দপ্তরের তত্বাবধায়কের সহযোগীতায় কৃষকরা অনেক পরিমানে ধান উৎপাদন করে নিজেদের আয় দ্বিগুন করতে সক্ষম হয়েছেন।
সোমবার উত্তর হিচাছড়া এলাকায় কৃষকদের জমি পরিদর্শন করলেন কৃষি দপ্তরের অধিকর্তা সরদিন্দু দাস। তিনি কৃষকদের ও সারা রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আগত কৃষি দপ্তেরর আধিকারিকদের নিয়ে এক অনুষ্ঠানে অংশগ্রহন করেন। এই অনুষ্ঠানের মাধ্যমে এই এলাকায় কানি প্রতি কি পরিমানে ধান উৎপাদন হয়েছে তা পরিমাপ করে দেখলেন। কৃষকদের এই ধরনের ধান উৎপাদন করাতে জোলাইবাড়ি কৃষি দপ্তরের তত্বাবধায়ক শ্রীদাম দাসকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন অধিকর্তা।