অনলাইন ডেস্ক, ২ নভেম্বর।। দিন দুয়েক আগেই ডট বলে রেকর্ডের পাতায় নাম লিখিয়েছিল বাংলাদেশ। যদিও তালিকার দ্বিতীয়তে থেকেই সন্তুষ্ট থাকতে হয়েছে টাইগারদের। তবে এ তালিকায় সেরাদের কাতারে এবার নাম লিখিয়েছে জিম্বাবুয়ে। আজ নেদারল্যান্ডের বিপক্ষে তারা ১২০ বলের খেলায় ৬৫টি বল থেকে কোনো রানই নিতে পারেননি। যার প্রভাব পড়েছে দলীয় সংগ্রহে।
হারতে হয়েছে ম্যাচটাও।নেদ্যারল্যান্ডসের বিপক্ষে হারার দায়টা তাই জিম্বাবুয়ের ব্যাটসম্যানদেরই নিতে হচ্ছে। নেদ্যারল্যান্ডসের ১২০ বলের মধ্যে ৬৫টিই ডট খেলেছে ক্রেগ আরভিনরা। তবে জিম্বাবুয়ে সম্ভবত ম্যাচটা হেরে গেছে পাওয়ার প্লেতেই। সেখানেও তারা রেকর্ড করেছে ডট বলের। চতুর্থ ওভার থেকে আসেনি কোনো রান। সেই ওভারের শেষ বলে হারাতে হয়েছে আরভিনের উইকেট। পাওয়ার প্লের ৩৬ বলের ২৬টি থেকে কোনো রান নিতে পারেনি তারা।
তাতেই প্রথম ৬ ওভারে ডট বলের রেকর্ডের খাতায় সবার ওপরে চলে যায় রোডেশিয়ানরা।ব্রিসবেনে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে পাওয়ার প্লেতে ২১ ডট বলে খেলে তালিকার দ্বিতীয়তে নাম লেখায় বাংলাদেশ। তবে আজ তারা ফের চলে গেছে তৃতীয়তে। এই তালিকায় সবার ওপরে ছিল ভারতের নাম। কেরালার থিরুভানান্থাপুরাম স্টেডিয়ামে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে স্বাগতিকরা ২২ টি ডট বল খেলেছিল পাওয়ার প্লেতে। তৃতীয়টি মিরপুরে ২০১৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ক্যারিবিয়ানদের বিপক্ষে প্রথম ছয় ওভারে ১৯টি ডট বল খেলেছিল ভারত। তালিকার চতুর্থতে থাকা দলটির নাম পাকিস্তান। ২০১৫ সালে মিরপুরে বাংলাদেশের সঙ্গে ১৭ ডট বল খেলে তারা। গ্যাবায় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ৩৪ টি ডট বল খেলেছে টাইগাররা।
এতেও রেকর্ডের পাতায় যৌথভাবে দুই নম্বরে চলে এসেছে লাল-সবুজদের নাম। গত বছর মাল্টা বনাম বেলজিয়ামের ম্যাচে ৩৪ ডট বল হয়েছিল। এতদিন তারা এককভাবে তালিকার দুই নম্বরে অবস্থান করছিল। তবে আজ বাংলাদেশ তাদের সঙ্গে নাম লিখিয়েছে। যৌথভাবে তারা এই রেকর্ড বহন করবে। তবে ৩৫ ডট বল খেলে তালিকার এক নম্বরে ছিল নাইজেরিয়া ও সিয়েরা লিওনের ম্যাচটি। এবার সেই তালিকায় জায়গা করে নিয়েছে জিম্বাবুয়ে নেদারল্যান্ডের লড়াইটি।